ফের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা : ধানের গোলায় আগুন , চাঞ্চল‍্য এলাকায়

2nd January 2021 8:26 pm বাঁকুড়া
ফের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা : ধানের গোলায় আগুন , চাঞ্চল‍্য এলাকায়


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : একের পর এক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আতঙ্কে বাঁকুড়া বাসি । গতকাল বাঁকুড়ার ফুসফুস শুশুনিয়া আগুন লাগার ঘটনা ঘটে তারপর ২৪ ঘন্টা পেরোতে না পেরোতেই গঙ্গাজলঘাটির কেন্দুয়াডিহি গ্রামের পাঁচটি ধানের গোলা এতে আগুন লেগে যায় তার কয়েক ঘণ্টা পেরোতে না পেরোতেই মেজিয়া সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্প এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটে তার কিছুক্ষণ পরেই ভর দুপুরে বা‍ঁকুড়া জেলার বড়জোড়া র চাঁদাই গ্রামের "বাগান পাড়ায় " ফের ধানের পালইতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে । আজ দুপুর নাদাগ বাগানপাড়া বাসিন্দা ফজরুল হক মল্লিকের বাড়ির পাশেই দুটি খড়ের পালুই ও ২৫ বিঘা জমির ধানের গোলায় আগুন লেগে যায় । প্রথমে পাড়া প্রতিবেশী আত্মীয় স্বজন আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে , কিন্তু আগুনের লেলিহান শিখা খুবই দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে , পরে দমকল বাহিনী কে খবর দেওয়া হলে দমকল বাহিনী এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে । এরপর দমকল বাহিনীর বহু চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে । তবে কিভাবে আগুন লাগলো কে বা কারা আগুন লাগিয়েছে তা এখনো জানা যায়নি । একেতে করোণা ময় পরিস্থিতির জন্য ফজরুল হক মল্লিক বাবু আর্থিক অনটনের মধ্য দিয়ে দিন কাটাচ্ছে তার ওপর এই ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে তার চাষের সমস্ত ধানি পুড়ে ছাই হয়ে গেছে পরবর্তীতে কিভাবে পরিবারের মুখে অন্ন তুলে দেবেন তা নিয়ে চিন্তিত ।





Others News

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : তোপধ্বনি তে কেঁপে উঠল বিষ্ণুপুর । শুরু হল মল্ল রাজাদের ১০২৫ বছরের অষ্টমী পূজোর সন্ধিক্ষণ।

প্রাচীণ ঐতিহ্য ও পরম্পরা মেনে আজও নিষ্ঠাভরে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে দেবী দুর্গা 'মৃন্ময়ী নামে পূজিতা হন। জানা গিয়েছে, পূর্ব প্রথা মতোই প্রাচীণ রীতি মেনে মহাষ্টমীর সন্ধিক্ষণে কামান দাগার মধ্য দিয়ে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে শুরু হয়ে গেল 'বড় ঠাকরুনে'র পুজো। তবে এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দর্শক সাধারণের উপস্থিতি ছিল বাঁধভাঙ্গা। সরকারী নিয়মকে মান্যতা দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুরু হয়েছে দেবী বন্দনা। এমনকি এখানে কামান দাগার পর্বেও অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরে অল্প সংখ্যক লোককে নিয়ে ঐ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে।

শুরুর সময় থেকে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ ঘোষণা করা হয় বড় কামানের গর্জনের শব্দে। যার আওয়াজে রাজবাড়িতে আরতি নৃত্যও শুরু হয়ে যায়।